বাড়ি লকডাউন করতে গিয়ে পুলিশ জানল করোনা রোগী ফার্নিচার কিনতে গেছেন TheNewStar24.com TheNewStar24.com প্রকাশিত: ১০:৪০ অপরাহ্ণ, জুন ৬, ২০২০ 582 Views অনলাইন ডেক্স : চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার একটি গ্রামে করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির বাড়ি লকডাউন করতে গিয়ে জানা গেছে তিনি ফার্নিচার কিনতে চট্টগ্রাম শহরে গেছেন। আজ শনিবার সকালে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মুরাদনগরে পুলিশ আক্রান্তের বাড়ি লকডাউন করতে গিয়ে এ তথ্য পেয়েছে। দ্য ডেইলি স্টার রাঙ্গুনিয়া থানার এস আই মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন জুয়েল বলেন, ‘শুক্রবার রাঙ্গুনিয়ার চার ব্যক্তির রিপোর্টে করোনা পজিটিভ আসার বিষয়টি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার অফিস থেকে জানানো হয়। নিয়ম অনুযায়ী আমরা বাকি তিন ব্যক্তির বাড়ি লকডাউন করে যখন চতুর্থ ব্যক্তির বাড়িতে যাই, তখন জানতে পারি উনি ফার্নিচার কিনতে চট্টগ্রাম শহরের জুবিলি রোডে গেছেন।’ ‘আসা-যাওয়ার পথে তার মাধ্যমে অনেকে আক্রান্ত হতে পারে। এ ধরনের ঘটনা খুবই দুঃখজনক। আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি শহরে এক আত্মীয়ের খালি বাসায় আইসোলেশনে যাবেন বলে আমাদের জানিয়েছেন,’ যোগ করেন তিনি। রাঙ্গুনিয়ার মুরাদনগর গ্রামের ওই ব্যক্তি পেশায় একজন ফার্নিচার ব্যবসায়ী। তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি নমুনা দিয়েছি দুই তারিখ। আজ সকাল পর্যন্ত জানতাম না আমার রিপোর্ট পজিটিভ। জানি না বলেই শহরে ফার্নিচার কিনতে এসেছি। এখন শহরে আমার এক আত্মীয়ের খালি বাসায় আইসোলেশনে থাকব।’ তিনি শহরে আসার পথে গণপরিবহন ব্যবহার করেছেন বলেও জানিয়েছেন। উপসর্গ থাকার পরও আইসোলেশনে না থেকে আপনি ঘুর বেড়াচ্ছেন কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আইসোলেশনে থাকতে হয় সেটাই জানতাম না।’ SHARES সারা বাংলা বিষয়:
অনলাইন ডেক্স : চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার একটি গ্রামে করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির বাড়ি লকডাউন করতে গিয়ে জানা গেছে তিনি ফার্নিচার কিনতে চট্টগ্রাম শহরে গেছেন। আজ শনিবার সকালে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মুরাদনগরে পুলিশ আক্রান্তের বাড়ি লকডাউন করতে গিয়ে এ তথ্য পেয়েছে। দ্য ডেইলি স্টার রাঙ্গুনিয়া থানার এস আই মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন জুয়েল বলেন, ‘শুক্রবার রাঙ্গুনিয়ার চার ব্যক্তির রিপোর্টে করোনা পজিটিভ আসার বিষয়টি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার অফিস থেকে জানানো হয়। নিয়ম অনুযায়ী আমরা বাকি তিন ব্যক্তির বাড়ি লকডাউন করে যখন চতুর্থ ব্যক্তির বাড়িতে যাই, তখন জানতে পারি উনি ফার্নিচার কিনতে চট্টগ্রাম শহরের জুবিলি রোডে গেছেন।’ ‘আসা-যাওয়ার পথে তার মাধ্যমে অনেকে আক্রান্ত হতে পারে। এ ধরনের ঘটনা খুবই দুঃখজনক। আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি শহরে এক আত্মীয়ের খালি বাসায় আইসোলেশনে যাবেন বলে আমাদের জানিয়েছেন,’ যোগ করেন তিনি। রাঙ্গুনিয়ার মুরাদনগর গ্রামের ওই ব্যক্তি পেশায় একজন ফার্নিচার ব্যবসায়ী। তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি নমুনা দিয়েছি দুই তারিখ। আজ সকাল পর্যন্ত জানতাম না আমার রিপোর্ট পজিটিভ। জানি না বলেই শহরে ফার্নিচার কিনতে এসেছি। এখন শহরে আমার এক আত্মীয়ের খালি বাসায় আইসোলেশনে থাকব।’ তিনি শহরে আসার পথে গণপরিবহন ব্যবহার করেছেন বলেও জানিয়েছেন। উপসর্গ থাকার পরও আইসোলেশনে না থেকে আপনি ঘুর বেড়াচ্ছেন কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আইসোলেশনে থাকতে হয় সেটাই জানতাম না।’